"রোজা ভঙ্গ হওয়ার কারণসমূহ || Reasons to break fast"
রোজা ভঙ্গ হওয়ার কারণসমূহ
(Reasons to break fast)
রোজা ভঙ্গ হওয়ার বিষয়গুলো থেকে যদি কেউ সচেতন না থাকে তাহলে কখনোও তাদের রোজা আদায় হবে না। সাধারণত সাত (৭) প্রকার কাজের কারনে রোজা ভঙ্গ হয়ে থাকে। সেগুলো নিন্মে আলোচনা করা হলঃ
If anyone is not aware of the issues of fasting, then fasting will not be done at all. Normally the seven (7) types of reasons to incomplete the fasting. They are discussed below.
১) সহবাস। যদি কোন ব্যক্তি রোজা রাখা অবস্থায় সহবাসে লিপ্ত হয় তাহলে তার রোজা বাতিল হয়ে যাবে।
1) Intercourse, if a person is having sexual intercourse while holding fast, his fast will be canceled.
২) কেউ যদি ইচ্ছাকৃত ভাবে হস্তমৈথুনের মাধ্যমে বীর্যপাত ঘটায়, তাহলে তার রোজা বাতিল হয়ে যাবে। ধরুন, রোজা রাখা অবস্থায় আপনি আপনার স্ত্রী কে স্পর্শ বা চুম্বন করলেন, এটির ফলে যদি আপনার বীর্যপাত ঘটে তাহলে রোজা বাতিল হয়ে যাবে। আর এ সকল কাজের ফলে কামভাব থাকার সত্ত্বেও যদি বীর্যপাত না ঘটে তাহলে রোজা বাতিল হবে না। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) তিনি নিজেকে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রেখে রোজা রাখা অবস্থায় তার স্ত্রী কে স্পর্শ এবং চুম্বন করতেন। যদি আপনারা কেউ নিয়ন্ত্রণ রাখতে সমর্থন না হোন তাহলে রোজা রাখা অবস্থায় এই কাজ থেকে বিরত থাকা ভালো। কেননা ইসলামের শরীয়াতের অনুযায়ী, যে কাজ হারাম বা অন্যায়ের দিকে নিয়ে যায় তা থেকে বিরত থাকা ওয়াজিব। আরো একটা বিষয় হল কারো যদি স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে তাহলে তার রোজা বাতিল হবে না, কেননা এটি অনিচ্ছাকৃত ভাবে ঘটেছে।
2) If someone deliberately makes semen through masturbation, then its fast will be canceled. Suppose you touched or kissed your wife while fasting, so if you have semen, then fasting will be canceled. Even if there is no semen despite to lust, then fasting will not be canceled. Our beloved Prophet Hazrat Muhammad (PBUH) used to touch and kiss his wife while fasting, by keeping himself in full control. If anyone is not able to keep control of yourself, then it is better to refrain from doing this while fasting. Because according to the Shari'ah of Islam, it is obligatory to abstain from doing things that lead to unlawful or unjust. One more thing is that if someone is a dreamer, his fast will not be canceled, because it has unintentionally happened.
৩) পানাহার করা। আল্লাহ তা'লা বলেন, "আর তোমরা পানাহার কর, যতক্ষণ রাতের কালো রেখা
হতে উষার শুভ্র রেখা স্পষ্টরূপে তোমাদের নিকট প্রতিভাত না হয় অতঃপর রাতের আগমন পর্যন্ত রোজা পূর্ণ কর।" [৯৫] নাক দিয়ে ঔষধ সেবন করা, পানাহার করার মতই রোজা বাতিল করে দেয় কারণ নবীজী (সঃ) বলেছেন, "তোমরা ওজুর সময় নাকে একটু অতিরিক্ত পানি দিয়ে ওজু করবে, কিন্তু রোজা থাকা অবস্থায় নয়।" [৯৬]।
3) Drinking. Allaah says, "And eat of it, until the white line of Usha is not clearly revealed to you from the black line of the night, and then complete the fast till the arrival of the night." [95] The fasting can be canceled due to the use of medicines with the nose as like drinking. Because the Prophet (peace be upon him) said, "You should bow to the nose with a little extra water at the time of ablution, but not in fasting." [96].
৪) যদি কোন কিছু পানাহারের বিকল্প হিসেবে মানবদেহে ব্যবহার হয়ে থাকে এর ফলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।
যেমনঃ
(ক) রোজা পালনকারীর শরীরে যদি রক্ত প্রবেশ করানো হয়, তাহলে রোজা নষ্ট হয়ে যায়। কারন রক্ত গ্রহন হল পানাহারের বিকল্প।
(খ) যেসব ইনজেকশন বা খাবার স্যালাইন পানাহারের বিকল্প হিসেবে ব্যাবহার করা না হয়, সেগুলো ব্যাতীত অন্যসব ব্যবহারের ফলে রোজা নষ্ট হয়ে যায়।
(গ) রোজা অবস্থায় ওজু করার সময় যদি নাক ও মুখ মণ্ডলের খুব ভিতরে পানি প্রবেশ করে তাহলে
রোজা নষ্ট হয়ে যায়।
4) If the substance is used as a substitute for human consumption, then due to the breakage of fasting.
Such as:
(A) If the blood is inserted into the body of the fasting person, then the fasting is lost. Because taking blood is a substitute for food.
(B) If the injection & food saline used as the substitute for drinking then the fasting would be destroyed.
(C) During the ablution, if the water enters the depth of the nose & mouth of fasting people then the fast would be lost.
৫) যে রোজাদার ব্যাক্তি শিঙা লাগায় অথবা যার উপর শিঙা লাগানো হয় তাদের দুজনেরই রোজা নষ্ট
হয়ে যায় শিঙা লাগালে শরীরে উপর প্রভাব পড়ে এটা রক্ত দানের মতই যদি খুব প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে রোজা ভঙ্গে করে শিঙা ব্যাবহার করবে এবং পরে এই রোজা কাযা করে নিবে দাঁত উঠলে, নাক দিয়ে রক্ত পড়লে অথবা আহত হওয়ার ফলে রক্ত প্রবাহিত হলে রোজা নষ্ট হয় না।
5) A person who raises a trumpet or has a horn on it. The fasting of both of them was destroyed. When the horn starts to affect the body. It's like a blood donation. If necessary, use the trump to break the fast. And after this fasting will take place. The fasting is not destroyed when blood starts releasing new teeth, bleeding through the nose, or bleeding due to injury.
৬) যদি কোন রোজাদার ব্যাক্তি ইচ্ছাকৃত ভাবে বমি করলো তাহলে তার রোজা বাতিল হয়ে গেল। সেক্ষেত্রে তার রোজা কাযা করতে হবে।
6) Intentionally if any fasting person is vomiting, then his fasting will be canceled. In that case, he has to fast & he needs to perform it later.
৭) রোজা থাকাকালীন অবস্থায় যদি মহিলাদের মাসিক ও প্রসূতিবস্থা শুরু হয় অথবা মাসিকের রক্ত দেখা দেয় তাহলে রোজা ভেঙে যাবে এমনিভাবে প্রসবজনিত রক্ত প্রবাহিত হতে থাকলেও রোজা নষ্ট হয়ে যায়
7) During the period of fasting of women if begin menstruation & gestational conditions or if menstrual bleeding occurs then the will break down.
Copyright ©2018 All right reserved by Incredible Archives
No comments
Post a Comment